শনিবার, ৭ জানুয়ারী, ২০১৭

রহস্যময় ও ভয়ংকর ইলুমিনাতি!!

ইলুমিনাতি হল মানব রচিত এক প্রকার ধর্মীয় সংগঠন 1776 সালে পহেলা মে প্যভারিয়ুতে  এডাম ঐশদ এই সংগঠনটি প্রতিস্ঠা করেন.
অনেকে দারনা করে যে এলুমিনাতি প্রতিস্ঠার মূল ভূমিকা পালন করেছে ফিওম্যনছেছরা.
ইলুমিনাতি শব্দের অর্থ
যারা বিশেষ ভাবে কোন বিষয়ের উপর আলোকিত বা জ্ঞান অর্জনে দাবী করে.বা ধর্মীয় বিষয়ে বিষেশ জ্ঞান সম্পূর্ণ কোন দল.কিন্তুু তাহা ধর্মকে অস্ত্র হিসাবে ব্যবহার করে.অনেকের মতে এরা নতুন বিশ্ব ব্যবস্থা গরে তোলার নীল নকশা নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে.
ডেন ব্রাউন রচিতো এনজেলেস ডিমমোন্ছ এই উপন্যাসটি রচনার ফলে এই সংগঠনটি আবারো আধুনিক কালে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু পরিণত হয়েছে.
এরা মূলত বাপহুমেন্ট নামক শয়তানের পার্থনা করে...
তাদের ওয়েবসাইটের তথ্য অনুশারে তারা কাউকে ভয় পেতে না করে.অর্থাৎ কোন কিছুতেই কোন বাদা নেই যদি অজাচরও হয়.আসলে তারা চায় এইসবই হউক কারন এতে সভ্যতা খোব তারাতারি ধংশ হয়ে যাবে.
যার ফলে তারা মানুষ কে বসে আনবে. আর তাই তারা চেষ্টা করে বেশি বেশি যৌনতার প্রতি আকর্ষীত করতে.তারা মানুষকে বসে আনার জন্য এমন ভাবে প্রচার করে যে মানুষ খোব দ্রুত কাবো হয়ে যায়.
এদের প্রধান প্রচার মাধ্যম হল গোপ্ত বার্তার মাধ্যমে হিপ্যাসাস করা. একটা পেরেগ যেমন দেয়ালে আঘাত করতে করতে ধীরে ধীরে দেয়ালে গেতে যায় ঠিক হিডেন ম্যাছেজ বা গোপ্তবার্তা মাধ্যমে তারা মানুষকে ইলুমিনাতির দিকে আহ্বান করে.
আর মানুষ অনেক সময় নিজের অজান্তেই ফাদে জরিয়ে পরে.
এরা বিষেশ অঙ্গভঙ্গি বার্তা ও চিন্নের মাধ্যমে বেশি বেশি করে প্রচার করে.কাটুক বা এনিমেশন মোভি গান বই সংগীত এমনকি সংবাদ মাধ্যম এবং বিনোদনমূলক ভিবিন্ন চেনেলে  তারা ব্যবহার করে এটি প্রচারের জন্য.
হলিউডের বিভিন্ন অভিনয় শিল্পীদের সাথে ইলুমিনাতির যোগ সাদৃশ্য রয়েছে.
এদের প্রধান উদ্দেশ্য হল শুধুমাত্র তাদের সিদ্ধান্তে যেন পৃথিবী চলে.আর এটি বাস্তবায়ন করার জন্য ইতিমধ্যে অনেক রাজনৈতিক বিষয়ে হস্তক্ষেপ করেছে.
দারনা করা হয় অনেক মার্কীন প্রেসিডেন্ট ক্ষমতায় এসেছেন ইলুমিনাতির সহায়তায়.
আর ইলুমিনাতি তাদের পুতুলের মত ব্যবহার করে.যেমন জজ ডব্লিউ বুস বারাক ওবামা ও ড্রুনাল ট্রাম্প ইত্যাদি.
অনেক প্রতিস্ঠান এখন সরাসরি ইলুমিনাতির নিয়ন্ত্রণে.
যেমন হোয়াইট হাউস ও বিশ্বব্যাংক.
ইলুমিনাতি নতুন নতুন সমস্যা তৈরি করে আর মানুষ সমাধান চায় আর তাদের সমস্যা সমাধানের জ্ন্য নতুন নতুন পথ তৈরির মাধ্যমে সৃষ্টি করে নতুন ফাদ.
যেমন দ্বীতিয় বিশ্বযুদ্ধের কথাই দরুন. দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের মাধ্যমে তাহারা সংগাত সৃষ্টি করে তারা জাতীসংঘ সৃষ্টি করে তাহারা ফাদ তৈরী করে .এরপর তাদের আর একটি সংগঠন হলো ইউরোপীয় ইউনিয়ন. আপনি হয়তো জানলে অবাক হবেন ..
ট্রাম যে প্রেসিডেন্ট হবে এই কথা পনেরো বছর আগেই জনপ্রিয় কাটুন সিরিজ ছিংছনে দেখানো হয়েছিলো.
ট্রামকে প্রেসিডেন্ট করা ইলুমিনাতির পূর্ব পরিকল্পনা ছিলো.
এতো বিতর্কের মাজে ট্রামকে তারা এই কারনে প্রেসিডেন্ট বানিয়েছে যাতে অদিবাসিদের আমেরিকা থেকে বের করে দিতে পারে.
বিশ্ব অর্থনীতিতে ধষ নামাতে পারে এবং ট্রাপের অনুদানে ইলুমিনাতি কে চালাতে পারে.
কারন ইলুমিনাতির পরিচালনার তেরো পরিবারের মাজে ট্রাম অন্যতম.
আপনারা হয়তো ব্যপারটা লক্ষ্য করেছেন যে ট্রাম শুরু থেকে বলে এসেছে যে নির্বাচনের কোন প্রয়োজন নেই.আমাকে প্রেসিডেন্ট করা ইউক নির্বাচনে জয়ী না হলে নির্বাচন মানবো না.আর নির্বাচিত হলে সব অদিবাসিদের ফিরিয়ে দেয়া হবে.একজন ধনখোবের কখনো এমন উল্টো পাল্টা কথা বলতে পারে না.তিনি জানতো তিনি পরবর্তীতে প্রেসিডেন্ট হবেন.তাই এইসব তিনি বলেছিলেন এবং ঠিক করে দেখিয়েছেন.
আমরা হয়তো অনেক জানি জর্জ বোস নিউওয়াল ওয়াল্ডের এক জনসভায় বলেছিলেন সারা বিশ্বের জনসংখ্যা দুই ভিলিয়নে নিয়ে আসতে হবে.
আর বিশ্বের জনসংখ্যা দুই বিলিয়নে আনার একটা মাত্র উপায় আর তা হলো বড় বড় হত্যা কার্য পরিচালনা করা ও অর্থনীতিে ধষ নামানো.
এর মধ্যে ফরাসী বিপ্লব দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ  নাইন ইলাভেন এক একটি উদাহরণ মাত্র.
আর একটা ব্যাপার হচ্ছে নাইন ইলাভেনের এই গঠনার জন্যই ইলুমিনাতি জর্জ আবুসু কে   প্রেসিডেন্ট বানায়.

আর আপনি যদি পাঁচ টাকার ডালারটা দেখেন তাহলা দেখতে পাবেন নাইন ইলাভেনের ধংসের ইংগিত বহু আগেই দেয়া হয়েছে. আর এই ওছিলায় আমেরিকা মধ্যপাচ্ছ থেকে অর্থনৈতিক  অনেক সুবিধা নিয়ে নেয়.
আর নাইন ইলাভেন এর গঠনা ছিলো সম্পূর্ণ বানোয়াট.
আর অন্যদিকে লাগিয়ে দেয় গৃহযুদ্ধ.

খোব অবাক করা বিষয় হলো.....
আই এস. এইস আই বি.এভোলা বাইরার্স
সবেই ইলুমিনাতির সৃষ্টি. এইস রোগের বাইরার্স তৈরী করা হয়েছিলো আমেরিকার গোপন ল্যাভোটোরিতে এই বাইরার্স টেস্ট করা হয় আফ্রিকার বানোরের উপর.

আর একটি বিষয় হলো আমেরিকার মাজে যারা সেলিব্রেটি তারা ইলুমিনাতির বিভিন্ন সংকেত ও চিহ্ন ব্যবহার  করে থাকে.খেয়াল করলে আপনি অবশ্যই পেয়ে যাবেন...

যেমন 2010 সালে ফেইসবুক প্রতিস্ঠাতা জুকার বাগ যখন সেলিব্রেটি পেলো তখন একটি অনুস্ঠানের মাজে উপস্থাপিকা কৌতুহল করে তাহার গায়ের কুট খুলে এবং কুটের পেছনে ভিতরের দিক দেখা গেলো ইলুমিনাতির সেই ভয়ংকর চিহ্ন. তাছাড়া যত সেলিব্রেটিয়ান আছে সবাই এই চিহ্ন ব্যবহার করে.
তার কারন একটাই এরা সবাই ইলুমিনাতির অনুশারী.

তাছারা আমেরিকার যত নাইট ক্লাব ডিস্কু আছে সব গেইটে ইলুমিনাতির চিহ্ন পাওয়া যায়. আর এইটা মূলতো ইসরায়েলের পতাকার তারকা চিহ্ন. এর মাজ আরে কিছু ভয়ংকর দৃশ্য অংকন করা হয়ে থাকে.

আর আমার মতে এটা হতে পারে দাজ্জালের একটা বড় দোষর যা আমরা উপলব্ধি করতে পারছি না.
সকল বিপদ আপদ ও শয়তানের শয়তানি থেকে মহান প্রতিপালকের নিকট আশ্রয় পার্থনা করি. মহান আল্লাহ পাক যেন আমাদের সবাই কে হেফাজত করে আমিন.

এই হলো ইলুমিনাতির ইতিহাস তাছাড়া আরো অনেক আছে.সময় পেলে আবারও আপনাদের মাজে নিয়ে হাজির হবো.
......ইনশাআল্লাহ .......

কোন মন্তব্য নেই:

এলিয়েন কি সত্যি আছে?

এলিয়েন আছে সচ্ছ প্রমান(আল কোরআনের আলোকে) এলিয়েন বা অন্য গ্রহের প্রানী আজ আল কোরআন ও হাদীস দিয়ে প্রমান   .করবো যে এলিয়েন বা অন্য গ্রহে প্রাণ ...