বৃহস্পতিবার, ১৬ জুলাই, ২০২০

এলিয়েন কি সত্যি আছে?


এলিয়েন আছে সচ্ছ প্রমান(আল কোরআনের আলোকে)

এলিয়েন বা অন্য গ্রহের প্রানী
আজ আল কোরআন ও হাদীস দিয়ে প্রমান 
.করবো যে এলিয়েন বা অন্য গ্রহে প্রাণ আছে

এলিয়েন কি:-
এলিয়েন হল আপরিচিত অচেনা বা আমরা কখনোই যাদের দেখিনি অর্থাৎ এমন একটি অপরিচিত অন্য গ্রহের প্রানী যাদের সাথে আমাদের কোন প্রকার যোগাযোগ কথাবার্তা ও পরিচয় নেই.
আর যোগাযোগ নাই বিধায় বিজ্ঞান তাদের নাম দিয়েছে এলিয়েন বা অপরিচিত বা অন্য আগ্রহের প্রাণী.

যুগ যুগ দরে বিজ্ঞানীরা এলিয়েন নিয়ে গবেষণা করে আসছে.আজ প্রর্যন্ত কোন কূলকিনারা করতে পারেনি.এলিয়েন নিয়ে বিজ্ঞানীদের মধ্যে কৌতুহলের শেষ নেই.কেউ বলে এলিয়েন আছে আবার কেউ এই বিষটাকে বিত্তহীন মনে করেছে.
আবার কেউ এটাকে ভুতপেত বা জ্বীন বলেছেন. 
কিন্তুু জ্বীন আমাদের জানা বিষয় এটা এলিয়েন হয় কিভাবে. 
তবে বেশিরভাগ বিজ্ঞানী বলেছেন এলিয়েন বা অন্য গ্রহে প্রাণ আছে অনেকে জোর দাবী করেও বলেছে.কিন্তুু আজও কেউ প্রমাণ দিতে পারেনি.
যে অন্য গ্রহে প্রাণ আছে সবাই শুধু দারনা বিত্তিক বলে আসছে.

কিন্তুু মজার বিষয় হল এলিয়েন সমন্ধে মহান আল্লাহ পাক পবিত্র আল কোরআনের গোষনা দিয়ে দিয়েছেন যা আমরা অনেকেই জানিনা.
আর জানলেও তাই নিয়া কোন গবেষণায় মগ্ন হই না.
এলিয়েন বিষয়ে আল কোরআনের দারনাগুলো বিজ্ঞান থেকে অনেক উন্নত এবং সচ্ছ.

প্রথমে নজর দেব আল কোরআনের প্রথম সূরার দিকে
বিছমিল্লাহির রাহমানির রাহিম..
اَلۡحَمۡدُ لِلّٰهِ رَبِّ الۡعٰلَمِيۡنَ

অর্থ :- প্রশংসা একমাত্র আল্লাহর জন্য যিনি নিখিল বিশ্ব –জাহানের রব,(বিশ্ব জগতের বা জগত সূমহের প্রতিপালক)(সূরা ফাতেহা আয়াত ১)

اللّٰهُ الَّذِىۡ جَعَلَ لَكُمُ الۡاَرۡضَ قَرَارًا وَّالسَّمَآءَ بِنَآءً وَّصَوَّرَكُمۡ فَاَحۡسَنَ صُوَرَكُمۡ وَرَزَقَكُمۡ مِّنَ الطَّيِّبٰتِؕ ذٰلِكُمُ اللّٰهُ رَبُّكُمۡ‌ ۖۚ فَتَبٰرَكَ اللّٰهُ رَبُّ الۡعٰلَمِيۡنَ‏﴾

অর্থ:-আল্লাহই তো সেই সত্তা যিনি পৃথিবীকে অবস্থানস্থল বানিয়েছেন এবং ওপরে আসমানকে গম্বুজ বানিয়ে দিয়েছেন।যিনি তোমাদের আকৃতি নির্মাণ করেছেন এবং অতি উত্তম আকৃতি নির্মাণ করেছেন। যিনি তোমাদেরকে পবিত্র জিনিসের রিযিক দিয়েছেন।সে আল্লাহই (এগুলো যার কাজ) তোমাদের রব। অপরিসীম কল্যাণের অধিকারী তিনি। বিশ্ব-জাহানের রব তিনি।(বিশ্ব জগত সূমহের প্রতিপালক (সূরা মুমিন আয়াত ৬৪)
এখানে এই দুটি আয়াত এলিয়েন বিষয়ে কোন প্রমান বহন না করলেও দুই আয়াতের শেষ অংশে জগত সূমহের কথা উল্লেখ রয়েছে. জগত সূমহ তাহলে আসলে কি? এখানে বুঝা যায় আমাদের এই জগত ছারাও অনেক জগত রয়েছে.আর প্রান থাকতে হলে প্রথমে জগতের উপস্থিতি একান্তই প্রয়োজন.
এখানে উদ্দেশ্য হলো পৃথিবী ছারা আরো অনেক জগত বা পৃথিবী রয়েছে তার প্রমাণ করা..
এখন তাহলে মূল আলচনার দিকে এগিয়ে যাই.

যেমন পবিত্র আল কোরআনের বলা হয়েছে.:-

اٰيٰتِهٖ خَلۡقُ السَّمٰوٰتِ وَالۡاَرۡضِ وَمَا بَثَّ فِيۡهِمَا مِنۡ دَآبَّةٍ‌ؕ وَهُوَ عَلٰى جَمۡعِهِمۡ اِذَا يَشَآءُ قَدِيۡرٌ﴾

অর্থ :- এই আসমান ও যমীনের সৃষ্টি এবং এ দু’জায়গায় তিনি যেসব প্রাণীকুল ছড়িয়ে রেখেছেন এসব তাঁর নিদর্শনসমূহের অন্তর্ভুক্ত। যখন ইচ্ছা তিনি এদেরকে একত্র করতে পারেন। (সুরা আল সুরাহ আয়াত 29)

অর্থৎ যমীন ও আসমান উভয় স্থানেই। জীবনের অস্তিত্ব. আছে . শুধু যে পৃথিবীতেই প্রাণীর অস্তিত্ব আছে তা নয়, অন্য সব গ্রহেও প্রাণী ও প্রাণধারী সত্তা আছে এটা তার সুস্পষ্ট ইঙ্গিত। 

অর্থাৎ তিনি যেমন তাদের ছড়িয়ে দিতে সক্ষম তেমনি একত্র করতেও সক্ষম।
অনেকেই মনে করে সবাই একত্রে হলে কেয়ামত আসতে পারে এটা ভুল দারনা. এই কারনে কিয়ামত আসতে পারে না এবং আগের ও পরের সবাইকে একই সময়ে উঠিয়ে একত্রিত করা যেতে পারে না এ ধারণা মিথ্যা।এই আয়াতে আমাদের ছারা অন্য গ্রহে প্রাণের দারনা সচ্ছলতা.

আরো পবিত্র আল কোরআনের বলা হয়েছে:-

﴿سَبَّحَ لِلّٰهِ مَا فِى السَّمٰوٰتِ وَمَا فِىۡ الۡاَرۡضِ‌ۚ وَهُوَ الۡعَزِيۡزُ الۡحَكِيۡمُ﴾

অর্থ:-আসমান ও যমীনে যা কিছু আছে তা সবই আল্লাহর তাসবীহ করেছে। তিনি মহাপরাক্রমশালী ও মহাজ্ঞানী।
(সুরা আল ছফ আয়াত 01)
এখানে আসমান জমীন উভয়ের কথা বলা হয়েছে যে এই দুইয়ের মাজে" যা আছে তাহারা সবাই মহান রবের প্রশংসা করে. এখানে শুধু পৃথিবীর ও মানুষের কথা বলা হয়নি আসমানে যে আমাদের মত প্রাণী আছে ইহার প্রমাণ পাওয়া যায়.

اَللّٰهُ الَّذِىۡ خَلَقَ سَبۡعَ سَمٰوٰتٍ وَّمِنَ الۡاَرۡضِ مِثۡلَهُنَّؕ يَتَنَزَّلُ الۡاَمۡرُ بَيۡنَهُنَّ لِتَعۡلَمُوۡۤا اَنَّ اللّٰهَ عَلٰى كُلِّ شَىۡءٍ قَدِيۡرٌ ۙ وَّاَنَّ اللّٰهَ قَدۡ اَحَاطَ بِكُلِّ شَىۡءٍ عِلۡمًا‏﴾

অর্থ:-
আল্লাহ সেই সত্তা যিনি সাত আসমান বানিয়েছেন এবং যমীনের শ্রেণী থেকেও ঐগুলোর অনুরূপ।ঐগুলোর মধ্যে হুকুম নাযিল হতে থাকে। (এ কথা তোমাদের এজন্য বলা হচ্ছে) যাতে তোমরা জানতে পারো, আল্লাহ‌ সব কিছুর ওপরে ক্ষমতা রাখেন এবং আল্লাহর জ্ঞান সব কিছুকে পরিব্যপ্ত করে আছে।(সূরা তালাক আয়াত ১২)

আলচনা :-
ঐগুলোর অনুরূপ” কথাটির অর্থ এ নয় যে, যতগুলো আসমান বানিয়েছেন যমীনও ততগুলোই বানিয়েছেন। বরং এর অর্থ হলো, তিনি বহুসংখ্যক আসমান যেমন বানিয়েছেন তেমনি বহুসংখ্যক যমীনও বানিয়েছেন। আর যমীনের শ্রেনী থেকেও কথাটার অর্থ হচ্ছে, যে পৃথিবীতে মানুষ বাস করছে সেই পৃথিবী যেমন তার ওপর বিদ্যমান সবকিছুর জন্য বিছানা বা দোলনার মত ঠিক তেমনি আল্লাহ‌ তা’আলা এই বিশ্ব-জাহানে আরো অনেক যমীন বা পৃথিবী বানিয়ে রেখেছেন যা তার ওপর অবস্থানকারী সবকিছুর জন্য বিছানা ও দোলনার মত। এমন কি কুরআনের কোন কোন স্থানে এ ইঙ্গিত পর্যন্ত দেয়া হয়েছে যে, জীবন্ত সৃষ্টি কেবল যে এই পৃথিবীতে আছে তাই নয়, বরং ঊর্ধ্ব জগতেও জীবন্ত সৃষ্টি বা প্রাণী বিদ্যমান.

অন্য কথায় আসমানে যে অসংখ্য তারকা এবং গ্রহ-উপগ্রহ দেখা যায় তার সবই বিরাণ অনাবাদী পড়ে নেই। বরং তার মধ্য থেকেও বহু সংখ্যক গ্রহ-উপগ্রহ এমন আছে যা এই পৃথিবীর মতই আবাদ।
প্রাচীন যুগের মুফাস্‌সিরদের মধ্যে শুধুমাত্র ইবনে আব্বাসই (রা) এমন একজন মুফাস্‌সির যিনি সেই যুগেও এই সত্যটি বর্ণনা করেছিলেন, যখন এই পৃথিবী ছাড়া বিশ্ব-জাহানের আর কোথাও বুদ্ধিমান শ্রেণীর মাখলুক বাস করে এ কথা কল্পনা করতেও কোন মানুষ প্রস্তুত ছিল না। বর্তমানেও যেখানে এই যুগের অনেক বৈজ্ঞানিক পর্যন্ত এর সত্যতা বাস্তবতা সম্পর্কে সন্দিহান সেক্ষেত্রে ১৪শত বছর পূর্বের মানুষ একে সহজেই কিভাবে বিশ্বাস করতে পারতো। তাই ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহু সাধারণ মানুষের সামনে এ কথা বলতে আশঙ্কা করতেন যে, এর দ্বারা মানুষের ঈমান নড়বড়ে হয়ে না যায়। মুজাহিদ বর্ণনা করেছেন যে, তাঁকে এ আয়াতের অর্থ জিজ্ঞেস করলে তিনি বললেনঃ “আমি যদি তোমাদের কাছে এ আয়াতের ব্যাখ্যা পেশ করি তাহলে তোমরা কাফের হয়ে যাবে। তোমাদের কুফরী হবে এই যে, তোমরা তা বিশ্বাস করবে না, মিথ্যা বলে গ্রহণ করবে।” সাঈদ ইবনে যুবায়ের থেকেও প্রায় অনুরূপ বক্তব্য উদ্ধৃত হয়েছে। তিনি বলেন ইবনে আব্বাস বলেছেন, “আমি যদি তোমাদেরকে এর অর্থ বলি তাহলে তোমরা কাফের হয়ে যাবে না এমন আস্থা কি করে রাখা যায়।” (ইবনে জারীর, আবদ ইবনে হুমায়েদ) তা সত্ত্বেও ইবনে জারীর, ইবনে আবী হাতেম ও হাকেম এবং বায়হাকী শুয়াবুল ঈমান ও কিতাবুল আসমা ওয়াস সিফাত গ্রন্থে আবুদ দোহার মাধ্যমে শাব্দিক তারতম্যসহ ইবনে আব্বাস বর্ণিত এই তাফসীর উদ্ধৃত করেছেন যে,

#ঐ সব গ্রহের প্রত্যেকটিতে তোমাদের নবীর মতো নবী আছেন, তোমাদের আদমের (আঃ) মতো আদম আছেন, নূহের (আঃ) মতো নূহ আছেন, ইবরাহীমের (আঃ) মতো ইবরাহীম আছেন এবং ঈসার (আঃ) মতো ঈসা আছেন।” ইবনে হাজার (রঃ) তাঁর ফাতহুল বারী গ্রন্থে এবং ইবনে কাসীর তাঁর তাফসীরেও এ হাদীসটি উদ্ধৃত করেছেন। ইমাম যাহাবী বলেছেন যে, এর সনদ বিশুদ্ধ। তবে আমার জানা মতে, আবুদ দোহা ছাড়া আর কেউ এটি বর্ণনা করেননি। তাই এটি বিরল ও অপরিচিত হাদীস। অপর কিছু সংখ্যক আলেম একে মিথ্যা ও বানোয়াট বলে আখ্যায়িত করেছেন। মোল্লা আলী কারী তাঁর “মাওদুয়াতে কাবীর” গ্রন্থে (পৃষ্ঠা-১৯) একে বানোয়াট বলে উল্লেখ করে লিখেছেন, এটি যদি খোদ ইবনে আব্বাসের বর্ণিত হাদীসও হয়ে থাকে তবুও তা ইসরাঈলী পৌরণিকতার অন্তর্ভুক্ত। তবে প্রকৃত সত্য ও বাস্তব হলো, মানুষের জ্ঞান-বুদ্ধির অগম্যতাই এটিকে প্রত্যাখ্যান করার মূল কারণ। অন্যথায় এর মধ্যে যুক্তি ও বিবেক-বুদ্ধি বিরোধী কোন কথা নেই। এ কারণে আল্লামা আলুসী এ বিষয়ে তাঁর তাফসীরে আলোচনা করতে গিয়ে লিখছেনঃ বিবেক-বুদ্ধি ও শরীয়াতের দৃষ্টিতে এ হাদীসটি মেনে নিতে কোন বাধা নেই। এ হাদীসের অর্থ দাঁড়াচ্ছে, প্রত্যেক যমীনে একটি মাখলুক আছে। তারা একটি মূল বা উৎসের সাথে সম্পর্কিত--- এই পৃথিবীতে আমরা যেমন আমাদের মূল উৎস আদম আলাইহিস সালামের সাথে সম্পর্কিত। তাছাড়া প্রত্যেক যমীনে এমন কিছু ব্যক্তিবর্গ আছেন যাঁরা সেখানে অন্যদের তুলনায় বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত যেমন আমাদের এখানে নূহ ও ইবরাহীম আলাইহিস সালাম বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত। তিনি আরো বলেনঃ হয়তো যমীনের সংখ্যা সাতের অধিক হবে এবং অনুরূপভাবে আসমানও শুধু সাতটিই হবে না। সাত একটি পূর্ণ বা অবিভাজ্য সংখ্যা। এ সংখ্যাটি উল্লেখ করায় তার চেয়ে বড় সংখ্যা রহিত হয়ে যাওয়া অনিবার্য নয়। তাছাড়া কোন কোন হাদীসে যেখানে এক আসমান থেকে অপর আসমানের মধ্যবর্তী দূরত্ব পাঁচ শত বছর বলা হয়েছে সে সম্পর্কে তিনি বলেছেনঃ অর্থাৎ এর দ্বারা হুবহু দূরত্বের পরিমাণ বা মাপ বর্ণনা করা হয়নি। বরং কথাটি যাতে মানুষের জন্য অধিকতর বোধগম্য হয় সে উদ্দেশ্যে এভাবে বর্ণনা করা হয়েছে।

#এখানে উল্লেখ্য যে, সম্প্রতি আমেরিকার র্যাণ্ড কার্পোরেশন (Rand corporation) মহাশূন্য পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে অনুমান করেছে যে, পৃথিবী যে ছায়াপথে অবস্থিত শুধু তার মধ্যেই প্রায় ৬০ কোটি এমন গ্রহ দেখা যায় আমাদের পৃথিবীর সাথে যার প্রাকৃতিক অবস্থার অনেকটা সাদৃশ্য আছে এবং সম্ভবত সেখানেও জীবন্ত মাখলুক বা প্রাণী বসবাস করছে। (ইকনমিষ্ট, লন্ডন, ২৬ শে জুলাই, ১৯৬৯ ইং)।(আর এই ব্যখ্যায় প্যারালাল ইউনিবার্স এর তথ্য বহন করে.এতে বুঝা যায় আমার মত আরো একজন ব্যক্তি আছে যা হুবহু আমার মত.)

উল্লেখ্য সূরা সুরাহা"র ২৯ ও সূরা তালাক এর ১২ নাম্বার আয়াতে সচ্ছ দারনা পাওয়া যায় আমাদের ছারা অর্থাৎ এই পৃথিবীবাসী ছারা এই মহাবিশ্বের অন্য কোথাও প্রাণ লুকিয়ে আছে যা আমরা জানি না. কিন্তুু আল কোরআন আমাদের হাজার বছর আগে জানিয়ে দিয়েছে. যে সময়ে বিজ্ঞান কি" তা মানুষ জানতো না.

তাছারা পবিত্র আল কোরআনের অনেক জায়গায় এই বিষয়ে ইংগিত করা হয়েছে.
এবং আল কোরআন প্রমান করে দিয়েছে যে অন্য গ্রহে প্রাণ বা এলিয়েন আছে.যা বিজ্ঞান আজো প্রমান করতে পারেনি.
হয়তো বিজ্ঞান কোনএকদিন প্রমাণ পাবে. সেদিন আরো একবার প্রমাণ হবে আল কোরআন সত্য এবং মহান রবের নিকট হতে পেয়ারিত আসমানী গ্রন্থ.
(লেখা ভুল হলে ক্ষমা দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রইলো) 

প্রমাণ পাওয়া যায়?

এলিয়েন কি সত্যি আছে?

এলিয়েন আছে সচ্ছ প্রমান(আল কোরআনের আলোকে) এলিয়েন বা অন্য গ্রহের প্রানী আজ আল কোরআন ও হাদীস দিয়ে প্রমান   .করবো যে এলিয়েন বা অন্য গ্রহে প্রাণ ...