শনিবার, ২৮ মে, ২০১৬

সত্যের বিজয় হয় (কবিতা)

সত্যের বিজয় হ

সত্যের বীজয় হয়
যদিও তা সময় করে খয়.
নাহি নাহি নাহি ভয়
ধর্য্য জীবন করে অক্ষয়.
সফলতা এমনিতে নাহি হয়.
ইহারী তরে সংগ্রাম করিতে হয়.
পরিশ্রমে সুখ ওদিত হয়
বলবহি গুরজনেরা কয়.
নিন্দিত মনে ঘৃণার বসে
জীবন করিও না অবক্ষয়.
আজি আছি কাল নাহি
দ্বীনের পথে দাও সর্বশয়.
জীবন রাখিয়া বাজী
পন করিয়া নাও আজী.
সত্য পথের সংগ্রামী আমি
নাহি আমার কোন ভয়.
সংগ্রামী আমি বিদ্রোহী আমি
আমার নেই কোন সংশয়.
আমি করি সেই সত্তাকে ভয়
যাহার হাতে আমার জীবনটা রয়.
পথ চলতে আঘাত খেতেই হয়
কেন তুমি ইহাতে করিবে ভয়.
মনে নিও তুমি
সবেই বিধাতার নিয়মে হয়.
সর্ব বাধা করিয়া চুরমার
সত্য বিজয় করিতে হবে এবার.
পথ চলিতে তুমি
নামটি নাও সেই মহান আল্লার.


শুক্রবার, ২৭ মে, ২০১৬

আসুন দেখি সহিহ হাদিসের বিত্তিতে তারাবী নামাজ কত রাকাত.

তারাবীর নামাজ কত রাকাত (কত রাকাত আদায় করবো)

তারাবী নামাজ নিয়ে আমাদের মাজে বড় দরনের বিতর্ক দেখা যায়.কেউ বলে তারাবির সালাত ৮রাকাত.আবার কেউ বলে তারাবির সালাত ২০ রাকাত. কেউ বলেছেন ২০ রাকাত কোন তারাবির সালাত নেই.তারাবির সালাত আট রাকাত. তাহলে সঠিকটা কি.আমরা কত রাকাত আদায় করতে পারি"
আসুন দেখি কিভাবে এর অবসান এবং মিমাংশা করা যায়.
কোন তর্ক নয় সঠিক ভাবে আপনার যত রাকাত তারাবীর নামাজ. আদায় করতে মন চায় তাই পরতে পারেন.

এক:-

এক লুক(ছাহাবা)রাসূল (স)কে জিজ্ঞেসা করলো কেয়ামুছালাহ (তারাবী নামাজ) কিবাবে পরতে হবে.নবী (স)বল্লেন তোমরা কেয়ামুছালাহ পরতে হবে দুই রাকাত করে.তারপর দুই রাকাত.তার পর দুই রাকাত.আবারও দুই রাকাত করে এভাবেই চলতে থাকবে. আর যখন মনে হয় ভূর হয়ে যাচ্ছে তারপর এক রাকাত করে.(সহীহ বুখারী/কেয়ামুসালাহ/খন্ড নাম্বার ১/হাদিস নং-৪৭২)

(তার মানে সব হয়ে যাচ্ছে বিতর তার মানে বেজোড় .আপনি যত রাকাত খুশি পরতে পারেন. শেষের দিকে এক রাকাত করে মানে সব গুলো বেজোড়.
এই হাদীসে কোন রাকাতে সংখ্যা উল্লেখ্য নাই.উল্লেখ্য শুরু থেকে ভুর প্রর্যন্ত যত রাকাত খুশি  পরতে পারেন.কেউ যদি বলে ২০ রাকাত তারাবির সালাত আদায় করা যাবে"না তাহলে সে ভুল বলেছে. এখানে স্পষ্ট ২০ রাকাত কিংবা তার চেয়ে বেশি আদায় করা যাবে.এই হাদিসটি এমন কেউ বাকী নেই যে সহীহ বলেনি.সকলের নিকট এই হাদীস .

দুই: -
হযরত আয়শা (র)বলেন নবী (স) যখন রমজান মাসে নামাজ আদায় করতেন সব সময় 11 রাকাত করে পরতেন.এবং অন্যআন্ন মাসেও.(সহীহ বুখারী /খন্ড নাম্বার ২/কিতাবুল তাহাজ্জুদ/ হাদীস নং -1147)

(অর্থাৎ 8 রাকাত কেয়ামুছালাহ আর তিন রাকাত বিতর.8+3=11রাকাত
আর অধিকাংশ সহিহ হাদিসের মধ্যে উল্লেখ আছে.এই হাদীসে উল্লেখ আছে রাসূলুল্লাহ (সঃ) সব সময়ই আট রাকাত কিয়ামুসালাহ আদায় করতেন.রমজান কিংবা অন্য যেকোনো মাসে.তাহলে বুঝা যায় তারাবির সালাত আট রাকাত আদায় করা যায়.

তিন:-
সাহাবা কেরাম" তাবেইন" তাবেতাবেইন"সেলফের সালেহীন" কেউ  আদায় করতেন 11 রাকাত.আবার কেউ আদায় করতেন 13.কেউ 19.কেউ 23 কেউ 36 কেউ 39 রাকাত আদায় করেন.তাহার অনেক সহীহ হাদীস পাওয়া যায়.

মুছান্নাফ ইবনে সাইবাহ বলা হয়েছে
খন্ড নাম্বার /2
পৃষ্ঠা নং/166
ইহাতে বলা হয়েছে তাবেইন গন তারাবীর নামাজ আদায় করতেন 20 রাকাত কোন কোন জায়গায় উল্লেখ আছে কেউ কেউ 36 রাকাত তারাবীর নামাজ আদায় করতেন.

চার:-
উল্লেখ্য যে রাসূলুল্লাহ (স) রমজান মাসে 11 রাকাত আদায় করতে.
এবং উপরের হাদিসের দিকে লখ্য করলে বুজা যায় যত খুশি আদায় করা যায়.
আর সাহাবা তাবেইন ও তাবেতাবেইন দের দিকে তাকালে বুজা যায় নিজের সাদ্য অনুযায়ী অর্থাৎ যত ইচ্ছা তত আদায় করতে.ইহাতে কোন সমস্যা নেই.

মোট কথা.
আপনি 11 রাকাত পরতে পারেন.
20 রাকাত পরতে পারেন. এক কথায় যত খুশি তত তারাবীর সালাত আদায় পারেন.সিয়ামের মাসে সাওয়াবের ফজিলত ৭০ থেকে ৭০০ গুন পর্যন্ত বারিয়ে দেন সেইজন্য বেশিকরে যেইকুনো সহীহ আমল করায় কোন বাদাম নেই..

আর তারাবী নামাজ নিয়ে কোন প্রকার দিধাদন্দ না করে. নিজেদের মাজে ঐক্যের ফাটল না দরিয়ে
মুসমিল ঐক্য কে ঠিক রেখে আমাদের নিজেদের সাদ্য অনুযায়ী আমল করি.
আল্লাহ পাক আমাদের সকলকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার তৌফিক এনায়েত দান করুক……..আমিন ……

শুক্রবার, ২০ মে, ২০১৬

জীবন ঘরী✔✔✔✔


(কবিতা)
জীবন ঘড়ি
)))))))((((((((
ওহে আমার জীবন ঘড়ি
তোরেতু রাখতে পারবো না দরি.
তুই চলিছতু নিজের মত করি
তর উপর চলেনা কারো সরদারী.
তুই চলিছ একলা একলা
নিজেরি মত করি.
তুই বুজিসনা কাহারো তরিগরি
তরি নিয়মে ক্লান্ত এই জীবন তরী.
শিশুকাল থেকে হলাম কৈশরী
করিলাম কিছুকাল লেখাপড়ি.
হলাম আমি যৌবনদারী
কর্ম জীবন দরলাম পারি.
কর্মপুরে জীবন দারী
কপালে জুটলো বিয়ের পিড়ি.
সংশার হল সর্নপুরী
দিতে হবে জীবন পারি.
তরি সাথে হাত মিলালে পরি
পরিসেশে হতে হল সংশারী.
হতে হল সন্তান দারি
নিতে হবে মানুষ করি.
কতইনা ছলছাতুরি
করছে মোরে জীবন ঘড়ি.
নাতিপতির হাতটি দরি
পরলাম গিয়ে বৃদ্বাপুরী.
দিয়ে আসিয়া জীবন পারি
আর চলেনা কারিগরী.
এখন চিন্তা একটাই করি
গুনবো কবে শেষ প্রহরী.
ও আমার  সৃস্টিকারী
তোমারি করুনা আসা করি.
যে দিন হবে শেষ প্রহরী
তোমারি খমা আসা করি.
এমনি এমনি করে একদিন
শেষ হবে মোর জীবন ঘড়ি.
[[মোঃআহছান মীর জেহাদী

এলিয়েন কি সত্যি আছে?

এলিয়েন আছে সচ্ছ প্রমান(আল কোরআনের আলোকে) এলিয়েন বা অন্য গ্রহের প্রানী আজ আল কোরআন ও হাদীস দিয়ে প্রমান   .করবো যে এলিয়েন বা অন্য গ্রহে প্রাণ ...