যুগে যুগে মহান আল্লাহ পাক মানব জাতির হেদায়েতের জন্যে নবী রাসূলদের মাধ্যমে আসমানী কিতাব পেয়ারন করেছেন.আসমানী কিতাব এই জন্য দিয়েছেন যে নবী রাসূলদের অনউপস্তিতে যেন মানুষ সঠিক দিক নির্দেশনা পায়.এবং ভুলে গেলে কিতাব দেখে তা সংশোধন করে নিতে পারে..
মহান আল্লাহ পাক সর্বমোট একশত চারটি কিতাব ভিবিন্ন নবী রাসূলদের মাধ্যমে এই দুনিয়ায় পাঠিয়েছেন. তারমাঝে চারটি হলো বড় কিতাব আর একশটি দুইটি ছোট.
এখন কথা হলো এই আসমানী কিতাবগুলো কোথায়. আমরা দুটি কিতাবের সন্ধান পাই. আরো বাকী একশত দুইটি. এই কিতাবগুলো কোথায় আছে.আজো সেই কিতাবের কোন অস্তিত্ব আছে কিনা.
*একটু তদন্ত করে দেখা যাক কিতাবগুলোর কীন সন্ধান পাওয়া যায় কিনা..
*আমরা সবাই জানি একশত চারটি কিতাবের চারটি বড় যেমন.
1.তাওরাত
2.যাবুর
3.ইঞ্জিল ও
4.আল কোরআন
এই চারটি ছারা বাকী একশত আসমানী কিতাবের নাম আমি কোথাও পাইনি. আর কেউ যানে কিনা তাও জানিনা.
যদিও কোন নবীর উপর কতগুলো কিতাব অবতরণ হয়েছে তা অনেকেই যানে.এবং হাদিসে উল্লেখ আছে.
যেমন. শীশ নবীর নাযিলকৃত কিতাবের সংখ্যা ৫০টি.পর্যায়ক্রমে ১০টি ৫টি ৩টি ২টি এবং ১টি এইভাবে বিভিন্ন নবী রাসূলদের উপর পেয়ারন হয়েছিলো.
মূলকথা হলো যে বড় চারখানা কিতাব নাযিল হয়েছিলো সেগুলোতে পূর্বের সকল কিতাবের কথা উল্লেখ ছিলো.যেমন আল কোরআনে সকল কিতাবের কথা উল্লেখ আছে
*বর্তমান দুনিয়ায় চারটি বড় আসমানী কিতাবের কথা ও নাম আছে.এবং চারটি বড় ধর্মের অনুশারী আছে. যেমন ....
1.হিন্দু
2.বৌদ্ধ
3.খৃস্টান ও
4.ইসলাম.
*এখন আলোচনা করা যাক কোন ধর্মের নিকট কোন আসমানী কিতাব আছে.প্রথমে ইসলাম দিয়ে শুরু করা যাক.তাহলে বিষয়টা বুঝতে সহজ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি.
1.আল কোরআন) (ইসলাম)
আমরা সবাই জানি আমরা যারা মুসলমান আছি আমাদের নিকট সর্বশেষ ও সর্বশ্রেষ্ঠ আসমানী কিতাব আল কোরআন আছে.
আর নবী (সঃ) এর উপর শরিয়তের বিধান ও আল কোরআন অর্পিতো হওয়ার পর পূর্ববর্তী সকল নবীর শরিয়ত ও আসমানী কিতাবের হুকুম রহিতো হয়ে যায়.আর আমাদের জন্যে আল্লাহ পাক যেগুলোকে প্রয়োজন মনে করেছে সেইগুলো আল কোরআনে উল্লেখ করে দিয়েছেন. এবং নবী (সঃ) এর মাধ্যমে আমাদের জানিয়ে দিয়েছেন ..........
আল কোরআন যে মুসলমাদের হাতে তার প্রমানের কোন প্রয়োজন নাই. তারপরও ধারাবাহিকতা রক্ষায় কিছু বল্লাম.
2.ইঞ্জিল..)(খৃস্টান)
সকল মুসলমারাই বিশ্বাস করে হযরত ঈসা (আঃ) এর উপর পেয়ারিত হয়েছে ইঞ্জিন কিতাব. আর ইঞ্জিন কিতাব নাযিল হয়েছিলো আল কোরআন নাযিলের প্রায় দুই হাজার আগে. আল কোরআন কাছাকাছি অবস্থানে নাযিল হওয়ার কারনে আমরা ইঞ্জিন সমন্ধে অবগত.
খৃস্টান ধর্মের অনুশারীরা ইঞ্জিল কিতাব কে বাইবেল বলে অবহিত করো. এবং ঈসা (আঃ) বলে জিসু
আল কোরআন ও হাদিসের ভিত্তিতে বুঝা যায় ইঞ্জিল কিতাব হলো বর্তমানে খৃস্টান ধর্মাবলম্বীদের নিকটে.যা বাইবেল হিসাবে পরিচিত. এটাও প্রমাণিত ......
*এখন কথা হলো চারটি আসমানী কিতাবের মধ্যে ইঞ্জিল ও আল কোরআনের সঠিক প্রমাণ পাওয়া যায় কিন্তুু তাওরাত ও যাবুর কোন ধর্মাবলম্বীদের কাছে আছে আজও কেউ বলতে পারেনি.
যেহেতু চারটি বড় আসমানী কিতাবের মধ্যে দুটি কিতাবের অনুশারী প্রকাশিত. আর দুটি অপ্রকাশিত.সেহেতু হতে পারে বাকী দুটি বড় কিতাব. বাকী দুটি বড় ধর্মের নিকট আছে. যদিও এই জমানায় সেইগুলা অকেজো.
3.যাবুর.......(বৌদ্ধ)
যাবুর কিতাব নাযিল হয়েছিলো হযরত দাউদ (আঃ) এর উপর. কবে "কখন "কত বছর আগে তা কেউ বলতে পারবে না.
তবে এটা বলা যায় যাবুর কিতাব তাওরাতের পর নাযিল হয়েছে. ইহাতে বুঝা যায় হযরত মুছা (আঃ) এর পর দাউদ নবীকে আল্লাহ পাক দুনিয়াতে পাঠিয়েছেন.
সে সময় ইসলাম ও খৃস্ট ধর্ম কোনটাই ছিলো না.
তখন দুনিয়াতে একশত দুইটি কিতাব ছিলো.
তারমধ্যে বড় কিতাব ছিলো দুইটি. তাওরাত ও যাবুর.
দাউদ নবীর আগমনের পর এই দুনিয়াজুড়ে তাওরাত কিতাবের অনুশারী ছিলো বেশি. যখন মানুষ হাজার হাজার বছর দরে তাওরাত কিতাবের অনুশরন করে আসছিলো তখন মানুষ আস্তে আস্তে নিজেদের সুবিধামত কিতাবের ধারাকে পরিবর্তন করতে শুরু করলো.যখন পরিবর্তন করতে করতে চরম পর্যায়ে পৌছালো তখন আল্লাহ পাক দাউদ নবীকে দুনিয়াতে পাঠালেন মানব জাতির হেদায়েতের জন্যে. আর যখন দাউদ নবীর উপর যাবুর কিতাব পেয়ারন করলেন তখন তাওরাতের সকল হুকুম রহিতো হয়ে যায়.
যেমন আল কোরআন নাযিলের পর ইঞ্জিল কিতাবের হুকুম রহিতো হয়েছিলো.
দাউদ নবীর পর বাদশা সোলাইমান এই বিশ্ব সাশন করেছিলো এবং আল্লাহ পাক তাহাকে অনেক ক্ষমতা দিয়েছিলেন.
বাদশা সোলাইমান যাবুর কিতাবের বানী প্রচার করেছিলেন সারা দুনিয়ায়.এবং ন্যায় প্রতিস্ঠা করেছিলেন এই দুনিয়াজুড়ে.
তখন ও তাওরাতের কিছু অনুশারী ছিলো. তাহারা আগের কিতাব নিয়ে ব্যস্ত ছিলো. যেমনটা এখন খৃস্টানরা ইঞ্জিল নিয়া পরে আছে.
যখন ঈসা (আঃ) দুনিয়াতে আগমন করে তখন হিন্দু ও বুদ্ধ ছিলো" খৃস্টান ও মুসলমান ছিলোনা" কারন তখন ঈসা(আঃ) দুনিয়াতে এসেছেন" আর মুহাম্মদ (সঃ) আগমনের অনেক বাকী.
ঐ দৃষ্টিকোনে লক্ষ্য করলে দারনা করা যায় এবং বড় ধর্ম ও কিতাবের নাযিলের অনুপাতের দিকে তাকালে বুঝা যায় হয়তো যাবুর কিতাব বর্তমানে বুদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের নিকট আছে যা এখন তৃপঠী হিসাবে পরিচিত.
এখানে একটা কারন হলো ইতিহাস.
আজ থেকে এক থেকে দের হাজার বছর আগে আমাদের উপমহাদেশের অধিকাংশ মানুষ ছিলো বুদ্ধ ধর্মালম্বী আর বাকীরা ছিলো হিন্দু ও বিভিন্ন উপজাতি. ভারতবর্ষ সাশন করতো একসময় বৌদ্ধরা" পরে বৌদ্ধদের নিকট হতে ছিনিয়ে নেয় কিছু জালেম হিন্দু গুস্টি. পরে বৌদ্ধরা মুসলমানদের স্বরনাপর্ন হয় এবং মুসলমানরা বৌদ্ধদের সহযোগিতা করে"অতপর ভারতবর্ষ মুসলমানরা দখলে নেয়..
এরপর মুসলমানদের উদারতা সততা দেখে হাজার হাজার বৌদ্ধ ইসলামের ছায়াতলে আশ্রয় নেয়.
শেষ কথা হলো যাবুর কিতাব যে বৌদ্ধদের হাতে তৃপঠি হিসাবে পরিচিত তা শুধু আমি কিতাব নাযিলের ধারাবাহিকতায় দিকে তাকিয়ে বলেছি. আসলে এটা কোথায় আছে কোন ধর্মের লোকেদের নিকটে আছে তা অপস্ঠ.
4.তাওরাত ......(হিন্দু)
হযরত মুছা (আঃ) এর উপর নাযিলকৃত কিতাব.
এই কিতাব কত হাজার বছর আগে নাযিল হয়েছে তা আল্লাহ পাক ভালো জানেন.
তাওরাত কিতাবের আগে পরে অনেক কিতাব নাযিল হয়েছে. বলা যেতে পারে তাওরাত কিতাব সব কিতাবের মাঝামাঝি সময়ে নাযিল হয়েছে. আর তাওরাত হলো বড় চার কিতাবের মধ্যে নাযিলকৃত প্রথম বড় আসমানী কিতাব ...
হযরত ঈসা (আঃ) এর জমানায় অনেক লোক ছিলো যারা হযরত মুছা (আঃ) এর অনুশারী ছিলো. তার সাথে হযরত দাউদ (আঃ) এর অনুশারী ছিলো. এক কথায় বলতে গেলে দুইজনেরই অনুশারী ছিলো.......
ঈসা (আঃ আগমনের পর তারা তিনটি বাগ হয়. একদল মুছা (আঃ) একদল দাউদ (আঃ) আর একদল চলে আসলো ঈসা (আঃ) এর দিকে .
কারন নবী ইসরাইলরা ছিলো নাফরমান জাতি সব নবীদের জ্বালিয়েছে এই বনী ইসরাইলের জাতি.আল্লাহ পাকের কোন কথা তাদের কানে পৌছাতো না. তাদের নিকট আল্লাহ পাক হাজার হাজার নবী পাঠিয়েছেন. কিন্তুু তাদের অধিকাংশই নবীনদের কথা শুনেনি.
তাহারা হাজার হাজার নবীকে হত্যা করেছিলো.
এক"কথায় বলতে অবাধ্য জাতি হলো বনি ইসরায়েল.
হযরত মুছা (আঃ) আমলে একদল লোক গরুর পূজা করেছিলো. তখন তারা মুছা (আঃ)এর কথা অমান্যে করে গুবস্বের পূজা করেছিলো.
পরে তাদের শাস্তি দিয়েছিলো .
কিন্তুু এখন কথা হলো আজও কিছু ধর্মালম্বী আছে যাহারা আজও গুবস্বের পূজা করে.
হতে পারে তাহারাই তাওরাত কিতাবের অনুশারী.
আর পর্যায়ক্রমে বিচার করলে দেখা যায়. চারটি বড় কিতাবের অনুশারী মধ্যে যদি চারটি বড় ধর্ম দরে নেই তাহলে শেষ যা থাকে হিন্দু (যা সবচেয়ে পুরাতন ও অধিক রুপান্তরিত) যাদের ধর্ম গ্রন্থের সাথে কর্মের কোন মিল নাই...
আর তাওরাত সব বড় কিতাবের আগের কিতাব তাই হতে পারে তাওরাত হলো হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের হাতে. যা বর্তমানে গীতা হিসাবে পরিচিত.
কারন মুছা(আঃ) এর সময় একটা দল ছিলো যারা মুছা(আঃ) এর কথা অমান্য করে গরুর পূজা করেছিলো. আজও হিন্দুদের মাঝে গরুকে পূজা করা বিদ্ধামান আছে.
সেই অনুপাতে বল্লাম তাওরাত কিতাব হিন্দুদের হাতে যা গীতা হিসাবে পরিচিত .
আসলে আজও কেউ বলতে পারেনি কোনটা সঠিক ......
আর বাকী একশত কিতাবের নাম কারো জানা আছে কি"না তাও কেউ যানে না.
তারপর"ও এই চারটি বড় ধর্ম ছারা "ছোট ছোট আরো শতাধিক ধর্মের সন্ধান আছে" কে জানে হতে পারে সেগুলো একসময় ছোট কিতাবের অন্তর্ভুক্ত ছিলো কি"না. যা আজও দুনিয়াতে টিকে আছে.
২৯টি মন্তব্য:
মাথায় কেমন যেনো প্যাঁচ লেগে গেলো
হযরত মুছা (আঃ) আমলে একদল লোক গরুর পূজা করেছিলো. তখন তারা মুছা (আঃ)এর কথা অমান্যে করে গুবস্বের পূজা করেছিলো.
পরে তাদের শাস্তি দিয়েছিলো .
কিন্তুু এখন কথা হলো আজও কিছু ধর্মালম্বী আছে যাহারা আজও গুবস্বের পূজা করে.তবে তাওরাতে বা হযরত মুসা (আঃ) গুবস্বের পূজা করতে বলেনি। তাহলে তাহারা তাওরাত কিতাবের অনুশারী হল কিভাব?
শিক্ষা ব্যবস্থায় ৫ বছর বা ১০ বছর পর যদি সিলেবাস বদলায় আর যদি কোন ছাত্র আগের সিলেবাস আকড়ে ধরে থাকে তাহলে কি হবে সেটা বোঝায় যাচ্ছে। যদিও আগের সিলেবাস আগের ছাত্রদের জন্যই ছিল। সেইরুপ সকল কিতাব মানুষের সঠিক পথ প্রদর্শক ছিল। না ছিল হিন্দুদের কিতাব না খ্রিস্টানদের কিতাব। মানুষ যাতে সঠিক পথে চলতে পারে তার জন্য নবীদের মাধ্যমে আল্লাহর বানী প্রেরণ হয়েছে। যারা অনুসরন করেছে তারাই হলো মোমিন ব্যক্তি আর যারা অনুসরন করেনি তারাই যুগে যুগে বিভিন্ন ধর্ম তৈরী করেছে।
স্মরণ কর যখন তাকে তার পালনকর্তা বললেন, আত্মসমর্পণ কর। সে বলল, আমি বিশ্বপালকের প্রতি আত্মসমর্পণ করলাম’ (বাক্বারাহ ২/১৩১)। অর্থাৎ ইবরাহীমের অছিয়ত ছিল তাঁর সন্তানদের প্রতি ইসলামের। তাঁর পৌত্র ইয়াকূবেরও অছিয়ত ছিল স্বীয় সন্তানদের প্রতি ইসলামের। এজন্য ইবরাহীম তার অনুসারীদের নাম রেখেছিলেন- ‘মুসলিম’ বা আত্মসমর্পিত (হজ্জ ২২/৭৮)। ইবরাহীম তাঁর অপর প্রার্থনায় মুসলিম-এর ব্যাখ্যা দিয়েছেন এভাবে فَمَن تَبِعَنِي فَإِنَّهُ مِنِّي وَمَنْ عَصَانِي فَإِنَّكَ غَفُورٌ رَّحِيمٌ، ‘যে ব্যক্তি আমার অনুসরণ করল, সে ব্যক্তি আমার দলভুক্ত। কিন্তু যে ব্যক্তি আমার অবাধ্যতা করল, তার বিষয়ে আল্লাহ তুমি ক্ষমাশীল ও দয়াবান’ (ইবরাহীম ১৪/৩৬)।
বুঝা গেল যে, ইবরাহীম, ইসমাঈল, ইসহাক, ইয়াকূব প্রমুখ নবীগণের ধর্ম ছিল ‘ইসলাম’। তাদের মূল দাওয়াত ছিল তাওহীদ তথা আল্লাহর ইবাদতে একত্ব। শুধুমাত্র আল্লাহর স্বীকৃতির মধ্যে তা সীমাবদ্ধ ছিল না। বরং তাঁর বিধানের প্রতি আনুগত্য ও আত্মসমর্পণের মধ্যেই তার যথার্থতা নিহিত ছিল। কিন্তু পরবর্তীকালে তাদের অনুসারী হবার দাবীদার ইহুদী-নাছারাগণ তাদের নবীগণের সেই অছিয়ত ভুলে যায় এবং অবাধ্যতা, যিদ ও হঠকারিতার চূড়ান্ত সীমায় পৌঁছে গিয়ে তারা আল্লাহর অভিশপ্ত ও পথভ্রষ্ট (المغضوب والضآلين) জাতিতে পরিণত হয়।
ইবরাহীম ও ইয়াকূবের অছিয়তে এটা প্রমাণিত হয় যে, সন্তানের জন্য দুনিয়াবী ধন-সম্পদ রেখে যাওয়ার চাইতে তাদেরকে ঈমানী সম্পদে সম্পদশালী হওয়ার অছিয়ত করে যাওয়াই হ’ল দূরদর্শী পিতার প্রধানতম দায়িত্ব ও কর্তব্য।
আসলেই।
ঠিক
পোস্ট দাতার মাথা খারাপ হয়ে গেছে ।
ভাই ফিৎনা ছড়ায়েন না।
এ যাবত কাল যত গুলো নবী এসেছে , তারা সবাই এক আল্লাহর ইবাদত করেছেন এবং তারা আল্লাহর এবাদত করতে বলেছেন!! বিভিন্ন সময় আল্লাহতালা মানুষ এর হেদায়েত এর জন্য বিভিন্ন আসমানি কিতাব নাযিল করেছেন, সঠিক পথ দেখানোর জন্য! আল্লাহতালার এবাদত করার জন্য!! গরু ছাগলের পুজা করার জন্য নই!! উল্টা পাল্টা যুকতি দিয়ে ফিৎনা করার কোনো মানে নাই!!
কোন কিছু না জেনে উল্টা পাল্টা বলা ঠিক না
সত্য মিথ্যা আল্লাহ ভালো জানেন
তারা তাওরাতের অনুসারী ছিল। কিন্তু গরুর পুজা করায় তারা আর তাওরাতের অনুসারী রইলনা। এর মধ্যে যারা তাওবা করে ছিল তারা আবার তাওরাতের আনুসারী হল।
পাগল।
ভাই এগুলো ফিৎনা না, কোরআানেও আছে
পাগল না ঠিকই আছে, আপনি কোরআন থেকে প্রমাণ পাবেন
ভাই যা বলেছেন একটার সাথে আরএকটির যোগসুত্র তৈরী করার চেষ্টা করেছেন। সে কিন্তু বলেনি এটাই সটিক তাহলে আমরা যারা বুদ্ধিমান মনে করছি বা খাঠি মুসলমান দাবি করছি তারা প্রকৃত ঈমানদার হলে করোর জবান দিয়ে অস্বিল ভাষা বের হবেনা ইনশাল্লা। আর কাহারো এর চাইতে বেশী জানা থাকলে তাহারা সেটা প্রকাশ করুন সবাই সেটা জানু। আল্লাহ মহান।
হিন্দুদের মূল ধর্মগ্রন্থ গীতা নয়।
তাদের মূল ধর্মগ্রন্থের নাম বেদ, যেটাকে চার ভাগে বিভক্তকরা হয়েছ। আর তা হলো ঋকবেদ,যযূর্বেদ,সামবেদ, অথর্ববেদ।
আর এই ধর্মগ্রন্থ বেদে এর কোথায় মূর্তিপূজা, গরুপূজা বা সূর্যের পূজার কথা বলা হয়নি।
এতে শুধুমাত্র একত্ববাদ ইশ্বর বা ভগবানের উপাসনার কথাই বলা হয়েছে।
আরো বলা হয়েছে ইশ্বর এক ও তার সমকক্ষ কেউ নেই।
ভাই আপনি না জেনে অনেক কিছু লিখেছেন।
কোন কিতাব কোন ধর্ম পালন করে সেটাই আপনি জানেন না। জানুন
১। তাওরাত নাজিল হয়েছিল হজরত মূসা (রা) উপর যাহা বর্তমানে ইহুদিদের আসমানী কিতাব।
২। যাবুর নাযিল হয়েছিল হযরত দাউদ আলাইহিস সালাম এর উপরে।
৩। ইঞ্জিল নাযিল হয়েছিল হযরত ঈসা আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উপরে যাহা বর্তমানে খ্রিস্টানদের আসমানী কিতাব (বাইবেল)।
৪। কোরআন নাজিল হয়েছিল হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উপরে যা মুসলমানদের আসমানী কিতাব।
আপনি বলেছেন হিন্দু ও বৌদ্ধ আসমানী কিতাবের অনুসারী আপনার এই কথা ভিত্তিহীন।
কিসের ফিতনা ভাই উনিত টিকি বেলেছেন,আপনার মাথা টিকাছেত
আমিও তাই মনে করি।
আল কুরআন- মুসলমান, ইনজীল- খৃসটান, তাওরাত- ইহূদী দের। তাহলে যাবুর এর অনুসারীদের ধর্মের নাম কি?
যাবুর এর অনুসারীদের ধর্মের নাম কি ?
এই গাধা তাওরাত হিন্দুদের না ইহুদিদের
একটি কিতাব নাযিল হওয়ার পর অন্য কিতাব বাতিল বলে ঘোষণা করা হয়েছে আর ইহুদি খ্রিস্টান তারা যে ধর্মগ্রন্থের অনুসারী তারা নিজেও বলতে পারবেনা কত বার যে ধর্মগ্রন্থ পরিবর্তন করা হয়েছে।
একমাত্র আল কুরআন ই শ্রেষ্ট কিতাব যা এখনও পর্যন্ত বিন্দু পরিমাণ পরিবর্তন হয়নি এবং কেয়ামত পর্যন্ত এভাবেই অপরিবর্তিত থাকবে।
আর পোস্ট দাতা কে বলছি ইসলাম কোন ধারণা বা এমন মিথ্যা বানুয়াট গল্পের উপর গড়ে উঠা কোন ধর্ম না।
অযথা এই টাইপ এর পোস্ট দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করবেন না।
নিজে জানুন আগে পরে মানুষকে জানান।
তার জন্যে কুরআন ও হাদীসের বিকল্প নেই।
কি আর বলবো এই সব আল্লাহ ভালো,,,তাওরাত যাবুর ইন্জিল এই ৩ টা বাত কুরআন মাজিদ মানতে হবে,,,এই ৩ কিতাব যাকে বলা হয় রিজেক্ট।।।।
আপনি তাওরাত যাবুর ইন্জিল,সম্পর্কে কিছুই জানেন না, শুধু শুধু এইসব ভুয়া যুক্তি দেন কেন? এই কিতাব গুলো ভুলহোক আর শুদ্ধ হোক ইহুদি ওখৃষ্টান দের কাছে সংগৃহীত আছে, আপনার জানতে ইচ্ছে করলে সংগ্রহ করতে পারেন,কিন্তু আবোল তাবোল গল্প বলা ঠিক না, এতে অন্য ধর্মের মানুষদের ছোট করাহয়,
তওরাত নিয়ে বর্ননা কেমন অগোছালো। যারা মুসা আঃ এর কথা অমান্য করে গরুর পূজা করত তারা কিভাবে মুসা আঃ ের কিতাবের অনুসারী হয় ??? পুজারী এই পথ ভ্রান্তদের হেদায়েতের জন্যই তো আল্লাহ তায়ালা মুসা আঃ প্রেরন করেছিলো। তাই নিশ্চিত বলা যায় পুজারীরা কখনও তওরাতের অনুসারী হতে পারে না।।
পোষ্ট দাতার মাথায় কি ঘিলু-টিলু আসে নাকি???ভাই আগে একটু পড়ালেখা করুন, তারপর পোষ্ট করুন ।
তাওরাত,যবুর,ইঞ্জিল এই কিতাবগুলো একত্রে কিতাবুল মুকাদ্দাস বা বাইবেল নামে সংকলিত আছে। অর্থাৎ তাওরাত, যবুর, ইঞ্জিল বাইবেলের অন্তর্ভুক্ত।
এই কিতাবগুলো প্রচুর পরিবর্তিত হতে হতে বর্তমান রূপে এসেছে। এগুলো সোজা কথায় বললে তাওরাত, যবুর, ইঞ্জিলের বিকৃত রূপ।
আরে আবাল, তওরাত কিতাব ১০০০ পারার কিতাব আর গীতা মাত্র ১৮ অধ্যায় এর কিতাব যা শ্রীকৃষ্ণ নিজে লিখেছেন।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন