শুক্রবার, ৩০ ডিসেম্বর, ২০১৬

এলিয়েন


এলিয়েন বা অন্য গ্রহের প্রানী
আজ আল কোরআন ও হাদীস দিয়ে প্রমান 
.করবো যে এলিয়েন বা অন্য গ্রহে প্রাণ আছে

এলিয়েন কি
এলিয়েন হল আপরিচিত অচেনা বা আমরা কখনোই যাদের দেখিনি অর্থাৎ এমন একটি অপরিচিত অন্য গ্রহের প্রানী যাদের সাথে আমাদের কোন প্রকার যোগাযোগ কথাবার্তা ও পরিচয় নাই.
আর যোগাযোগ নাই বিধায় বিজ্ঞান তাদের নাম দিয়েছে এলিয়েন বা অপরিচিত বা অন্য আগ্রহের প্রাণী

যুগ যুগ দরে বিজ্ঞানীরা এলিয়েন নিয়ে গবেষণা করে আসছে.আজ প্রর্যন্ত কোন কূলকিনারা করতে পারে নি.এলিয়েন নিয়ে বিজ্ঞানীদের মধ্যে কৌতুহলের শেষ নেই.কেউ বলে এলিয়েন বা অন্য গ্রহে প্রানী আছে আবার কেউ এই. বিষটাকে বিত্তহীন মনে করেছে.
আবার কেউ এটাকে ভুতপেত বা জ্বীন বলেছেন. কিন্তুু জ্বীন আমাদের জানা বিষয় এটা এলিয়েন হয় কিভাবে. তবে বেশিরভাগ বিজ্ঞানী বলেছেন এলিয়েন বা অন্য গ্রহে প্রাণ আছে অনেকে জোর দাবী করেও বলেছে.কিন্তুু আজও কেউ প্রমাণ দিতে পারে নি.যে অন্য গ্রহে প্রাণ আছে সবাই শুধু দারনা বিত্তিক বলে আসছে.

কিন্তুু মজার বিষয় হল এলিয়েন সমন্ধে মহান আল্লাহ পাক পবিত্র আল কোরআনের গোষনা দিয়ে দিয়েছেন যা আমরা অনেকেই জানিনা 
আর জানলেও তাই নিয়া কোন গবেষণায় মগ্ন হই না
যেমন পবিত্র আল কোরআনের বলা হয়েছে
বিছমিল্লাহির রহমানির রাহিম 

 اٰيٰتِهٖ خَلۡقُ السَّمٰوٰتِ وَالۡاَرۡضِ وَمَا بَثَّ فِيۡهِمَا مِنۡ دَآبَّةٍ‌ؕ وَهُوَ عَلٰى جَمۡعِهِمۡ اِذَا يَشَآءُ قَدِيۡرٌ﴾

অর্থ :- এই আসমান ও যমীনের সৃষ্টি এবং এ দু’জায়গায় তিনি যেসব প্রাণীকুল ছড়িয়ে রেখেছেন এসব তাঁর নিদর্শনসমূহের অন্তর্ভুক্ত। যখন ইচ্ছা তিনি এদেরকে একত্র করতে পারেন। (সুরা আল সুরাহা আয়াত 29)

 অর্থৎ যমীন ও আসমান উভয় স্থানেই। জীবনের অস্তিত্ব. আছে . শুধু যে পৃথিবীতেই প্রাণীর অস্তিত্ব আছে তা নয়, অন্য সব গ্রহেও প্রাণী ও প্রাণধারী সত্তা আছে এটা তার সুস্পষ্ট ইঙ্গিত। 

 অর্থাৎ তিনি যেমন তাদের ছড়িয়ে দিতে সক্ষম তেমনি একত্র করতেও সক্ষম।
অনেকেই মনে করে সবাই একত্রে হলে কেয়ামত আসতে পারে এটা ভুল দারনা. এই কারনে কিয়ামত আসতে পারে না এবং আগের ও পরের সবাইকে একই সময়ে উঠিয়ে একত্রিত করা যেতে পারে না এ ধারণা মিথ্যা।

আরো পবিত্র আল কোরআনের বলা হয়েছে.

0
﴿سَبَّحَ لِلّٰهِ مَا فِى السَّمٰوٰتِ وَمَا فِىۡ الۡاَرۡضِ‌ۚ وَهُوَ الۡعَزِيۡزُ الۡحَكِيۡمُ﴾

অর্থ:-আসমান ও যমীনে যা কিছু আছে তা সবই আল্লাহর তাসবীহ করেছে। তিনি মহাপরাক্রমশালী ও মহাজ্ঞানী।
(সুরা আল ছফা আয়াত এক)
এখানে আসমান জমীন উভয়ের কথা বলা হয়েছে যে এই দুইয়ের মাজে যা আছে তাহারা সবাই মহান রবের প্রশংসা করে এখানে পৃথিবীর কথা ও মানুষের কথা শুধু বলা হয়নি আসমানে যে আমাদের মত প্রাণী আছে তার প্রমাণ পাওয়া যায়
এখন মহা আকাশ নিয়ে একটু আলোচনার প্রয়োজন মনে করি আমাদের এই মহা আকাশ কত বড় আপনি হয়তো না পারেন না জানলে যেনে নিন.
বিজ্ঞান বলে এই মহাআকাশে কত ইউনিবার্ছেছ আছে তার কোন হিসাব নেই.আমরাও একটি ইউনিবার্ছেছ এর মধ্যে আছি.একটা থেকে অন্য একটা দূরত্ব কোটি ট্রিলিয়ন মাআইলের বেশি. একটা ইউনিবার্ছেছ মাজে অগনীতো গ্যালাক্সি আছে একটা গ্যালাক্সি হতে অন্য একটার দূরত্ব লক্ষ লক্ষ ট্রিলিয়ন মাইলা.একটি গ্যালাক্সি মধ্যে অগনিতো ছায়াপথ আছে.তারমধ্যে আমরা যে ছায়াপথে  আছি আছি তার নাম মিলকিওয়ে.আমাদের ছায়াপথে একহাজার মিলিয়ন এর বেশি নক্ষত্র রয়েছে একে অপর থেকে শত শত আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত. তারমধ্যে আমাদের সূর্য একটি  মাজারি আকারের নক্ষত্র তারচেয়ে শতগুণ বড় ও ছোট নক্ষত্র রয়েছে.সূর্যের একটি গ্রহ হলো আমাদের এই সুন্দর পৃথিবী. 
এখন একটু অনুমান করেনতো আমরা কত ছোট আর কোথায় আছি.


কোন মন্তব্য নেই:

এলিয়েন কি সত্যি আছে?

এলিয়েন আছে সচ্ছ প্রমান(আল কোরআনের আলোকে) এলিয়েন বা অন্য গ্রহের প্রানী আজ আল কোরআন ও হাদীস দিয়ে প্রমান   .করবো যে এলিয়েন বা অন্য গ্রহে প্রাণ ...